Class 4 Model Activity Task(বাংলা চতুর্থ শ্রেণি) Part 6 Question & Answers:
Class 4 Model Activity Task(বাংলা চতুর্থ শ্রেণি) Part 6 Question:
১। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
১.১ ‘বোতোর দেখা পাওয়া নাকি সবসময়ই ভালো’ – ‘বোতো’র পরিচয় দাও।
১.২ ‘আমি সাগর পাড়ি দেবো’ কবিতাংশটি কোন্ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে?
১.৩ স্যার ক্লেমেন্টস মার্কহ্যাম কে ছিলেন?
১.৪ ‘সে আমি পারব না।’ – বক্তা কী পারবে না?
১.৫ ‘কিন্তু কিছু হলো না।’ – কোন্ প্রসঙ্গে কথক একথা বলেছে?
১.৬ ‘ধলেশ্বরী খ্যাপা নদী।’ – একথা বলা হয়েছে কেন?
১.৭ ‘মন উন্মন্ গো।’ – কার মনের এমন পরিস্থিতি?
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
২.১ ‘উবা আমার চোখের দৃষ্টি দেখে বুঝতে চায়…’ – উবা কী বুঝতে চায়?
২.২ ‘বর্শা দিয়ে বিঁধবে তারা, রাজ্যে আমার এলে।’ – কারা এমনটি করবে?
২.৩ ‘যাত্রা শুরু হলো সেই নির্দিষ্ট দেশের দিকে।’ – ‘দক্ষিণমেরু অভিযান’ রচনাংশ অনুসরণে সেই অভিজ্ঞতার বিবরণ দাও।
২.৪ ‘আলো’ নাটকে বাদুড়দের গানের বক্তব্যটি কী?
২.৫ ‘অ্যাডভেঞার ঃ বর্ষার রচনাংশে কথক তাঁর ছোটোপিসিমার কথা কীভাবে স্মরণ করেছেন?
২.৬ ‘নৌকা পাড়ে লাগে।’ – তখন ভাইবোনেরা কী করে?
২.৭ ‘দূরের পাল্লা’ কবিতায় নৌকা থেকে কোন্ দৃশ্য চোখে পড়ে
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও ঃ
৩.১ মাসুদুর রহমান ছিলেন দক্ষ সাঁতারু। (কর্তাখন্ডকে বাড়াও)
৩.২ সৌগত বই দিলো। (ক্রিয়াখন্ডকে বাড়াও)
৩.৩ নির্দেশ অনুযায়ী কর্ম এবং ক্রিয়া বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করে বাক্য রচনা করো ঃ
Class 4 Model Activity Task(বাংলা চতুর্থ শ্রেণি) Part 6 Answers:
বাংলা চতুর্থ শ্রেণি
১/
১.১) অমলেন্দু চক্রবর্তীর লেখা ‘আমাজনের জঙ্গলে’ গল্পে বোতো সম্পর্কে এই বিশ্বাস ছিল যে তিনি অ্যামাজনের দেবতা এবং অঞ্চলটিকে বিপদ থেকে রক্ষা করেন। গল্পকথক এর চোখে বোতো খুব লম্বা আকৃতির জলজ প্রাণী। তার নাক ও ঠোঁট খুব সরু এবং তার মাথা মানুষের মাথার চেয়েও বড়।
১.২) বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ‘আমি সাগর পাড়ি দেবো’ কবিতাটিতে তারকা পুতুলের বিয়ে নাটকের সাত ভাই চম্পা কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
১.৩) নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়- এর লেখা ‘দক্ষিণ মেরু অভিযান’ গল্পে ইংল্যান্ডে রয়াল জিওগ্রাফিকাল সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন মার্কহ্যাম।
১.৪) লীলা মজুমদারের লেখা আলোর নাটকে উক্ত বক্তব্যটি সম্পর্কে তার পিসি সন্ধ্যাবেলায় দাদু ফিরছে না দেখে বারবার খুঁজতে যেতে বললেও সে ভয়ে যেতে চাইছিল না। এখানের শম্ভুর যেতে না পারার কথাই বলা হয়েছে।
১.৫) মণীন্দ্র গুপ্তের লেখা ‘অ্যাডভেঞ্চার বর্ষায়’ শীর্ষক গল্পে দুই তিন দিন ধরে একনাগারে বৃষ্টি থামছে না দেখে কথকের পিসতুতো ভাই পরামর্শ দিয়েছিল একশো পুর কাগজ পুড়লে নাকি বৃষ্টি থেমে যায়। সেইমতো কথক কাশিপুর, চাঁদপুর, শিবপুর এরকম পৃথিবীর যত পুর আছে সেগুলো লিখে পুড়িয়েছিল কিন্তু বৃষ্টি থামেনি।
১.৬) রানী চন্দের লেখা আমার মায়ের বাপের বাড়ি শীর্ষক গল্পে ধনেশ্বরী নদীকে ক্ষ্যাপা নদী বলা হয়, কারণ নদীটি তার নিজের চলা বা তাল ঠিক রাখতে জানেনা। নদীটির স্রোত ও বেগ প্রচন্ড থাকায় তার এলোপাতাড়ি ঢেউ আছড়ে পড়ে নৌকার গায়ে।
১.৭) সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের লেখা ‘দূরের পাল্লা’ কবিতায় নৌকার তিনজন মাঝি-মাল্লার মনের এরকম পরিস্থিতি।
২/
১.১) অমরেন্দ্র চক্রবর্তীর লেখা অ্যামাজনের জঙ্গলে গল্পের লেখক এর চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে চায় যে লেখক কে? তিনি কোথা থেকে এসেছেন? তিনি কোন দেশের মানুষ? এবং সেই পৃথিবী কেমন? পূবালী খোকার চোখে বহুদূর যেতে চায়।
১.২) বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুলের লেখা আমি সাগর পাড়ি দেবো কবিতায় নৌসেনা, সিন্দু গাজী, মোল্লা মাঝি, জলদস্যু এবং সমুদ্রের হিংস্র জন্তুর ওদের বাসা দিয়ে দিয়ে যদি তার রাজ্য আক্রমণ করে।
১.৩) নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় লেখা দক্ষিণ মেরু অভিযান গল্পে স্কট তার সহযাত্রীদের নিয়ে 1902 সালের নভেম্বর মাসে 19টি কুকুর সঙ্গে করে নিয়ে গাড়িতে চেপে দক্ষিণ মেরুর দিকে যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু পথে স্কট ও তার সখীদের তীব্র তুষারঝড়ে এর মুখোমুখি হতে হয় এবং কোনোক্রমে প্রাণ হাতে নিয়ে তারা কিং এডওয়ার্ড এর দিকে ফিরে আসেন।
১.৪) লীলা মজুমদারের লেখা আলো নাটকে বাঁদরদের গানের বক্তব্যটি হল গুহাতে সোঁদা গন্ধ এবং সেই গুহা বন্ধ। সেখানে অন্ধকারে তারা সাদা দাঁত বের করে আর কাল ডানা মেলে বসে আছে। তারা আলো সহ্য করতে পারে না।
১.৫) মণীন্দ্র গুপ্তের লেখা অ্যাডভেঞ্চার বর্ষায় শীর্ষক গল্পের ছোট পিসিমা বিধবা। তিনি একা তার ভিটা ও তার ছেলেদের আগলে রাখতেন। তার প্রাণশক্তি ছিল প্রবল। তিনি প্রচণ্ড কাজ করতেন এবং রাতে লন্ঠন জ্বালিয়ে পাহারা দিতেন। চোর-ডাকাত প্রতিবেশী এবং তার সন্তানেরা কেউ তার সাথে এঁটে উঠতে পারতেন না।
১.৬) রানী চন্দের লেখা আমার মায়ের বাপের বাড়ি গল্পে ভাইবোনেরা নৌকো থেকে লাফিয়ে পড়ে। তারা বনে ও বালির চরে ছুটাছুটি করে আবার নৌকায় উঠে বসে।
১.৭) সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের লেখা দূরের পাল্লা কবিতায় দূরে তিনজন মাল্লা যাত্রা করতে যায়। সারা দিনরাত নৌকা চালায়। দিনের বেলা তারা জঙ্গলে ঝোপঝাড় দেখতে পায়। তাছাড়া স্নান সেরে ঘোমটা-পরা বউদের দেখতে পায়। ধীর ভাবে চলতে চলতে মাঝিদের চোখে এইসব দৃশ্য ধরা পড়ে।
৩/
১.১) ভারতবর্ষের বিখ্যাত সাঁতারু মাসুদুর রহমান ছিলেন দক্ষ সাঁতারু।
১.২) সৈকত ইতিহাস বই দিল।
১.৩) কর্ম- দেশকে, ক্রিয়া- ভালোবাসেন,
বাক্যটি হলো:- সব ভারতীয়রা এই দেশকে ভালোবাসেন।
এছাড়াও দেখে নাওঃ
Class 4 Health & Physical Education(স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা চতুর্থ শ্রেণি) Part 6
Class 4 Science Model Task (পরিবেশ বিজ্ঞান চতুর্থ শ্রেণি) Part 6
Class 4 English Model Activity Task Part 6 |September 2021(Solution)